Local News

Addict son kills’ 90-yr-old father for money


Shocking indeed! A nonagenarian man was hacked to death allegedly by his son, said to be an addict, as he refused to give money at Gubindo Das Lane under Bangshal police station in Old Dhaka on Tuesday, UNB reported.
The victim was identified as Md Rezaul Islam, 90, a resident of 8/1 Gubindo Das Lane.
Quoting locals, police said victim’s drug addicted son Mamun, 40, used to demand money from him for buying drugs.
‘As other days, Mamun demanded money from his father this noon, too. Refused, Mamun locked into an altercation with his father,’ said inspector (Investigation) Hasan of Bangshal police station.
At one stage, Mamun hacked his father indiscriminately with a sharp weapon and fled the scene, leaving Rezaul dead on the spot, inspector Hasan said.
He suspected that it might be a planned killing as Mamun sent his family, including his wife and children, out of their home to somewhere else before the murder.
The body was sent to Mitford Hospital for autopsy.

uropean parliament concerned over rigging in UZ polls



The visiting European Union parliament delegation on Tuesday voiced concern over the allegations of ballot stuffing and widespread violence in the ongoing upazila council elections.
The four-member delegation led by Jean Lambert during a meeting with election commissioner Abdul Mobarak also urged the commission to investigate into the allegations and take actions against the offenders.
Mobarak is now in charge of the office of the chief election commissioner in the absence of Kazi Rakibuddin Ahmad.
‘We have discussed issues raised around the local government elections in terms of the number of allegations relating to violence and ballot rigging,’ Lambert told reporters after the meeting.
She said, ‘We have the commitment that the EC will look into the allegations and the allegations will be fully investigated.’
The delegation leader said, ‘This is very important for us as the European Parliament is supporting the EC through its various projects so that people of Bangladesh can feel that their votes are valid.’

A woman in tears holding the ID card of a loved one who died in the Rana Plaza disaster last year. Families of the victims of Rana Plaza and Tazreen Fashions disasters yesterday formed a human chain in front of the Jatiya Press Club demanding foreign buyers force the two garment factories to pay compensation to the victims. 

ঘন্টায় ৯শ’ রুটি!

 

ঘন্টায় ৯শ’ রুটি! আপনি কি রুটি বেলতে বিরক্ত? রুটিকে গোল আকৃতি দিতে ব্যর্থ? এ সমস্যা আর নয়।

মাগুরা জেলার ছোট্ট একটি উপজেলার সবার কাছে পরিচিত একজন ব্যক্তির কাছে এটি আর কোনো সমস্যাই না। মাত্র এক ঘন্টায় ৯শ’ গোল রুটি নিমিষেই তৈরি করার একটি কাঠের যন্ত্র আবিষ্কার করেন এই ব্যক্তিটি। এবং সেই রুটিগুলো সত্যিই পরিস্কার মেঘমুক্ত আকাশে পূর্ণ চাঁদের মত গোলাকার হয়।

চল্লিশ বছর বয়সী হুমায়ুন কবির এই যন্ত্রটি তৈরি করেছেন, যিনি ঢাকার শেখ বোরহানুদ্দীন কলেজ থেকে স্নাতক পাশ করেন। তার একমাত্র মেয়ে লাইবাহ হওয়ার পরে তিনি রুটি তৈরিকারক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।

যন্ত্রটি ভাঁজ করা যায় এমন দুইটি কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি, একটিতে লিভার এবং আরেকটিতে প্লাস্টিকের চাদর বিছানো থাকে।

তথ্য প্রযুক্তিতে স্বশিক্ষিত পেশাদার কবির বলেন, আপনি মাত্র ২ সেকেন্ডে একটি রুটি তৈরি করে ফেলবেন। তক্তার মাঝে শুধু মাখানো ময়দার তালটি রাখবেন, লিভারটিকে চাপ দেবেন এবং দেখবেন খুব সুন্দর একটি আকৃতির রুটি তৈরি হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, যন্ত্রটির ভেতরে রুটি কাটার পর অবশিষ্ট ময়দার ছাঁচটি ধরার জন্য একটি প্লাস্টিকের প্লেট যুক্ত থাকে।

শালিখা উপজেলার বুনাগাটি গ্রামের নিজ বাসস্থানে বাণিজ্যিকভাবে এই রুটি তৈরির জন্য তিনি একটি কারখানা স্থাপন করেছেন।

কবির বলেন, এটি শুধু মানুষের সময়ই বাঁচায় না এর ফলে দেশের বেকারদের একটি কর্মসংস্থান করে দেবে বলে আশা করা যায়।

তিনি বলেন, অনেক ছোটবেলা থেকেই আমার স্বপ্ন ভিন্ন কোনো কিছু তৈরি করা। যদিও তিনি সাধারণ বিভাগে পড়াশোনা করেন তারপরও বিজ্ঞানের প্রতি তিনি আকৃষ্ট ছিলেন।

কবির যখন লক্ষ্য করলেন যে বিশেষ করে মহিলাদের জন্য একই সাথে অনেকগুলো রুটি বানানো বেশ কষ্টসাধ্য তখনই তিনি এমন একটি যন্ত্র বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন।

কবির বলেন, ২০১১ সালে তিন মাসের মাঝে প্রথমে একটি মডেল হিসেবে আবিষ্কার করি। শেষ পর্যন্ত এটি লাইবাহ রুটি তৈরির যন্ত্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

সুখবর হলো খুবই সাশ্রয়ী মূল্যে এখন যন্ত্রটি পাওয়া যাচ্ছে। কবির বর্তমানে তিন ধরনের রুটি তৈরির যন্ত্র উৎপাদন করছেন এবং সেগুলো মাত্র ২৮৫০ টাকা, ৫০০০টাকা এবং ৬০০০ টাকায় বিক্রি করেন।

গমের রুটি, সবজির রুটি, ভারতের মাখন রুটি, পনিরের রুটি, ডিমের পরোটা, গোবি পরোটা, লুচি এবং ফুচকাসহ বিভিন্ন ধরনের রুটি এতে তৈরি করা যায়। 

কবিরের কারখানাতে বর্তমানে ১৩ জন কর্মী রয়েছেন যারা মাসে ৩০ টি যন্ত্র তৈরি করেন যা বাড়তি চাহদার পরিপূরক নয়।

বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গাসহ দেশের বাইরের যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সৌদিআরব, মালোয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ভারত এবং ভুটানের অনেক অংশ থেকেই তার এই রুটি তৈরির যন্ত্রের অর্ডার পাওয়া যাচ্ছে বলে কবির জানান।

কবির তার আবিষ্কারের এত চাহিদা সত্ত্বেও তহবিল সংকটের কারণে বেশি উৎপাদন করতে পারছেন না।

তিনি বলেন, আমি যদি কিছু আর্থিক সহযোগিতা পেতাম তবে আমার বিশ্বাস ব্যবসাটাকে অনেকখানি এগিয়ে নিতে পারতাম।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত হাসপাতালে
  • দেশে দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদ মাত্র ৫৬৬২ জনের!


    রাজধানী ঢাকার অভিজাত এলাকায় বিলাসবহুল জাঁকজমকপূর্ণ জীবনযাপন এখন অনেকটাই গা-সওয়া হয়ে গেছে। কোটি টাকার বেশি দামি ফ্ল্যাট কিংবা বাড়িতে থাকেন অনেকেই। তাঁরা অহরহ বিএমডব্লিউ, মার্সিডিজ, লেক্সাস ব্র্যান্ডের গাড়ি চালান। কিন্তু আয়কর বিবরণীতে এগুলোর চিত্র উঠে আসে না। এসব সম্পদশালীর বেশির ভাগই তাঁদের আয়কর নথিতে এসব সম্পদ দেখান না। আবার যাঁরা দেখান, তাঁদের এসব সম্পদের সঠিক বাজারমূল্যও পাওয়া যায় না।
    অথচ দেশে মাত্র পাঁচ হাজার ৬৬২ জন করদাতা রয়েছেন, যাঁরা দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক। এই হিসাব পাওয়া গেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য-উপাত্ত থেকে। ২০১২-১৩ করবর্ষের বার্ষিক আয়কর বিবরণীতে তাঁরা সবাই দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদ দেখিয়েছেন। এতে মাশুল হিসেবে এনবিআরের রাজস্ব প্রাপ্তি হয়েছে ৬০ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
    এর আগের অর্থবছরে চার হাজার ৪৪৬ জন করদাতা দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদধারী ছিলেন। সেখান থেকে এনবিআর পেয়েছে ৪৪ কোটি টাকা ৬২ লাখ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে এমন কোটিপতি সম্পদধারী বেড়েছে মাত্র এক হাজার ২১৬ জন।
    ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটে দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক হলে তাঁর প্রদত্ত করের ওপর ১০ শতাংশ মাশুল (সারচার্জ) হিসেবে দেওয়ার বিধান করা হয়। গত অর্থবছরেও একই হার অব্যাহত রাখা হয়।
    এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মজিদ প্রথম আলোকে বলেন, দৃশ্যত এ দেশে বিশালসংখ্যক মানুষের দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদ রয়েছে। তাঁদের সেই সম্পদের আর্থিক মূল্যায়ন যথাযথ ও সতর্কভাবে করতে হবে। এ জন্য গোয়েন্দা কার্যক্রমকে কাজে লাগাতে পারে এনবিআর। কিছু লোকের হাতে বিপুল পরিমাণ অপ্রদর্শিত সম্পদ রয়েছে। এতে সমাজে বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। তবে তিনি মত দেন, সম্পদ প্রদর্শনের ক্ষেত্রে করদাতা ও কর আদায়কারী—উভয় পক্ষকে দায়িত্বশীল ও কৌশলী হতে হবে।
    এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, কর অঞ্চল-৫-এর সবচেয়ে বেশি—৫৩২ জন করদাতা দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদ দেখিয়েছেন। জমি ও ফ্ল্যাট তথা আবাসন ব্যবসায়ীরা এই কর অঞ্চলে আয়কর বিবরণী জমা দেন।
    সারচার্জ দেওয়ার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ)। এলটিইউর ৭০৬ জন করদাতার মধ্যে ৪৩৫ জন দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক। আগের বছরও ৪৩৫ জনই মাশুল দিয়েছিলেন। অথচ ব্যাংক, বিমা, লিজিং কোম্পানি, বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকেরা এলটিইউর আওতাভুক্ত।
    এলটিইউ সূত্রে জানা গেছে, এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বেশির ভাগই কোম্পানি থেকে বাড়ি, গাড়িসহ অন্যান্য সুবিধা পান বলে আয়কর বিবরণীতে দেখান।
    আর চিকিৎসক, প্রকৌশলীসহ পেশাজীবীদের মধ্যে মাত্র ৩৩৩ জনের দুই কোটি টাকা বা তার বেশি মূল্যের সম্পদ রয়েছে। কর অঞ্চল-১০ তাঁদের অধিক্ষেত্র। এ ছাড়া চট্টগ্রামের বিভিন্ন কর অঞ্চল থেকে ৬৬০ জন দুই কোটি টাকা বা তার বেশি মূল্যের সম্পদের জন্য মাশুল দিয়েছেন।
    এ ছাড়া ময়মনসিংহে ৫১ জন, বগুড়ায় ৩৮, গাজীপুরে ৪১ ও বরিশালে ৪৭ জন করদাতা দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদ দেখিয়েছেন।
    এনবিআরের আয়কর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, মূলত সম্পদ হস্তান্তরের সময় মূল্যকেই বিবেচনায় আনা হয়। এতে নিবন্ধনের সময় জমি, ফ্ল্যাটের মূল্য কম দেখানো হয়। এতে কোনো জমির দাম এক কোটি টাকা হলে তা নিবন্ধিত হয় মাত্র ২০ লাখ টাকা দেখিয়ে। এতে সরকার রাজস্ব কম পায়, বছর শেষে তাও মাশুলের আওতামুক্ত থাকে। আবার ২০ বছর আগে জমি বা ফ্ল্যাটের কেনাবেচা হলে সে সময়ের দামই এখন আয়কর বিবরণীতে দেখানো হয়। এতে প্রকৃত বা বর্তমান মূল্য আয়কর বিবরণীতে প্রকাশ পায় না। ফলে বিপুলসংখ্যক করদাতাকে মাশুল দিতে হচ্ছে না।
    চলতি অর্থবছর থেকে মাশুলের হার বাড়িয়ে দুই স্তরে নেওয়া হবে। ২ থেকে ১০ কোটি টাকার সম্পদের মালিক হলে প্রদত্ত করের ওপর ১০ শতাংশ মাশুল দিতে হবে। আর ১০ কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক হলে এ হার হবে ১৫ শতাংশ
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগসহ বাংলাদেশের চলমান আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। হোয়াইট হাউসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে এই আহ্বন জানিয়ে একটি আবেদন করা হয়েছে। হোয়াইট হাউসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের ‘দ্য অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ অপশনের ‘উই দ্য পিপল’ অংশে ১৩ ফেব্রুয়ারি এ আবেদনটি তৈরি করা হয়। ওয়েবসাইটে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির এস আই নামের একজন এ আবেদনটি করেছেন। আর আবেদনটির পক্ষে তিনিই প্রথম স্বাক্ষর করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাত আটটা ৫০ মিনিটে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আবেদনটিতে ছয় হাজার ৪৬৬ জন স্বাক্ষর করেছেন। হোয়াইট হাউসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, কোনো বিষয়ে মার্কিন সরকারের সংহতি বা সমর্থন পেতে ‘উই দ্য পিপল’ অংশে আবেদন করা যায়। আবেদনের পক্ষে এক লাখ স্বাক্ষর পড়লে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হোয়াইট হাইসের পক্ষ থেকে সময়মতো প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়। বাংলাদেশের আন্দোলনের প্রতি ওবামা প্রশাসনের সংহতির আবেদনটিতে স্বাক্ষর করার শেষ দিন ১৫ মার্চ। এ সময়ের মধ্যে এই আবেদনের পক্ষে এক লাখ স্বাক্ষর পড়লেই হোয়াইট হাউসের কর্মীরা আবেদনটি মূল্যায়ন করে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া দেওয়ার জন্য তা সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের কাছে পাঠিয়ে দেবেন। ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ১৩ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সীরা এই আবেদন করতে পারবেন এবং তাতে স্বাক্ষর করতে পারবেন। এ জন্য তাদের বৈধ ই-মেইল আইডি থাকতে হবে। আবেদনটিতে যা বলা হয়েছে ওবামা প্রশাসনের প্রতি আমাদের আবেদন ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে বাংলাদেশের আন্দোলনকারীদের প্রতি সংহতি জানান। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ইসলামের নামধারী একদল উগ্র নেতার সহযোগিতায় নিরস্ত্র, বেসামরিক মানুষের ওপর অকল্পনীয় নিষ্ঠুরতায় মেতে উঠেছিল। তারা ৩০ লাখ মানুষ হত্যা ও দুই লাখেরও বেশি নারীকে ধর্ষণ করে। আজ বাংলাদেশিরা যখন চূড়ান্তভাবে ওই গণহত্যার বিচার চাইছে, তখন বিশ্বের উগ্রবাদী ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। বাংলাদেশের সরকার ইতিমধ্যে তুরস্কের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে পরোক্ষ হুমকি পেয়েছে এবং এই যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থনে মুসলিম ব্রাদারহুড একটি কঠোর ভাষার সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বন্ধের দাবিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আন্দোলনকারী লাখ লাখ বাংলাদেশির সঙ্গে সংহতি প্রকাশের জন্য আমরা প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও তাঁর প্রশাসনের কাছে দাবি জানাই। যেভাবে অংশ নেওয়া যাবে প্রথম ধাপ: হোয়াইট হাউসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের সংশ্লিষ্ট লিঙ্কে যান হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইট দেখতে ক্লিক করুন দ্বিতীয় ধাপ: আবেদনটির নিচে তিনটি অপশন দেওয়া আছে। আবেদনে স্বাক্ষর করতে হলে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ক্রিয়েট অ্যান অ্যাকাউন্টে গিয়ে ই-মেইল আইডি ও নাম পূরণ করে কনফারমেশন কোড টাইপ করুন। অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। তৃতীয় ধাপ: আপনার ই-মেইলে একটি লিঙ্ক পাবেন। সেই লিঙ্ক ধরে গেলেই আবেদনে নতুন পেজ পাবেন। স্বাক্ষর করুন আবেদনে। সংশ্লিষ্ট আবেদনে অন্যদের স্বাক্ষরে উৎসাহিত করতে শেয়ার করা যাবে।

No comments: