Sunday, November 17, 2013



সিভিতে ১০টি শব্দ কখনোই ব্যবহার করবেন না

ক্যারিয়ার নির্ভর সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট লিংকডইনের মতে, ক্রিয়েটিভ বা সৃষ্টিশীল শব্দটি সিভি বা জীবনবৃত্তান্তে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত শব্দ। এরপরেই আছে এফেক্টিভ বা কার্যকর, মোটিভেটেড বা উদ্বুদ্ধ এবং এক্সটেনসিভ এক্সপেরিয়েন্স বা বিস্তৃত অভিজ্ঞতা।
ক্যারিয়ার বিশেষজ্ঞ ডেভিড সোয়ার্জের মতে, বহুল ব্যবহৃত বিরক্তিকর শব্দ আপনার সিভিকে শুধু গতানুগতিক করে দেয় না, এসব শব্দের কারণে চাকরিদাতার ধারণা হতে পারে যে, এ শব্দগুলো ব্যবহার করে আপনি তাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। এই শব্দগুলো বিভ্রান্তিকর কেননা এগুলো একধরনের প্রলেপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সোয়ার্জের মতে, সিভিতে যাই লেখা হোক তার প্রমাণ থাকতে হবে। আপনি যদি একটি গুণের উল্লেখ করার পর এর পক্ষে কোনো যুক্তি বা তথ্য দিতে না পারেন তবে সে শব্দ ব্যবহার করা উচিত নয়।
চাকরিপ্রার্থীদের প্রতি তার পরামর্শ হলো- কখনোই উচ্চাকাঙ্ক্ষী বর্ণণা দেওয়া ঠিক নয়। 'আমি হতে চাই', 'আমার লক্ষ্য হলো', 'ভবিষ্যতে আমি চাই'- এসব বাক্য ভুল সংকেত দেয়। এগুলো বলে দেয়- আপনি এখন যে কাজটি করছেন সে কাজ করার যোগ্যতা আপনার নেই।

এবার জেনে নিন সিভিতে ব্যবহৃত বহুল ব্যবহৃত ও বিরক্তিকর শীর্ষ ১০শব্দ:
1. Creative : সৃজনশীল
2. Effective : কার্যকর
3. Motivated : উদ্বুদ্ধ
4. Extensive experience : বিস্তৃত অভিজ্ঞতা
5. Track record : অতীত কর্মকাণ্ডের বিবরণ
6. Innovative : উদ্ভাবনী
7. Responsible : দায়িত্বশীল
8. Analytical : বিশ্লেষণী
9. Communication skills : যোগাযোগ কুশলতা
10. Positive : ইতিবাচক
 

Thursday, November 14, 2013


"Two" Rate Flat Tariff From GP & Banglalink

Or Dual SIM User GP + Banglalink combination

GP "Amontron" Package 10 second pulse
GP - Other operators (24 hours): BDT 0.66/ minute
GP- GP (24 hours): BDT 1.20/minute
1 Super F&F (GP-GP) Number (24 hours): 30paisa/min
To Migrate Type "AM" & Send to 4444

Banglalink "Ahoban" New Plan
Banglalink to Other 60paisa/min+VAT [10paisa/10sec+VAT]
Banglalink to banglalink 1.20tk/min+VAT [20paisa/10sec+VAT]
1 Special fnf 25paisa
Migrate: Type "A" send to 9999

GP "Amontron" Package highlights
1 Super F&F (GP-GP) Number (24 hours): 5 paisa/10 second
To add a super F&F number in Amontron package users need to go their mobile’s message option and type SF 017XXXXXXXX & send to 2888
change the Super F&F number by typing the following key word from their mobile’s message option: SFC<space>Old Super F&F Number<space> New Super F&F Number to 2888.

Banglalink "Ahoban" package highlights
*all banglalink pre-paid customers (except e-voucher) can migrate to this package.
*customers will be able to change this package every 7 days.
* to set special fnf, dial: *166*7* banglalink number #.
*customers can change the special fnf once every 7 days. to *change special fnf,
dial: *166*8* old banglalink number * new banglalink number #.
* tariff for all banglalink number except the special fnf will be 20 paisa/10 sec, 24 hours.
* except for raater kotha, other special tariffs are not applicable in this package.
*these tariffs are not applicable for isd call & sms.
*vat applicable.

Combination 2>>
Echadao GP Amontron/Banglalink ahoban +airtel Hoicoi o Arekta best combination
Alpo somoi kota bltee hoicoi theke 1sec pulse call diben
Gp/blink theke other operatore (bl,robi,air,city,..) Call diben

Saturday, November 9, 2013

airtel big recharge big bonus

airtel big recharge big bonus! 101tk recharge 202tk!
101tk recharge Main balance 101tk *778# + bonus hisebe 101tk airtel talktime paben dial *778*28#

36paisa/min er beshi rate a bonus talktiime use kora jabe

Bonus validity will be for 2 days including bonus posting day.

Daily Instant Cashback will be available to the customers availing this campaign after the end of this campaigns.

New COnnection and Super Adda users will not be able to consume bonus under this offer.

Pulse will be 10 seconds for bonus talk time.

For further details, call 1212 (FREE)

Tuesday, September 3, 2013


বাতিল হতে পারে বাংলালায়ন ও কিউবির লাইসেন্স! "ষড়যন্ত্র" বলছে বাংলালায়ন

ওয়াইম্যাক্স গাইডলাইনের শর্তানুসারে আগামী ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৬৪ জেলায় অন্তত ৫০ লক্ষ মানুষকে ইন্টারনেট সেবা দিতে না পারার কারণে বাতিল হতে পারে বাংলালায়ন ও কিউবির লাইসেন্স। এ ব্যাপারে বাংলালায়নের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা জি এম ফারুক খান প্রিয়.কমকে জানিয়েছেন, বাংলালায়ন বিশ্বের ওয়াইম্যাক্স টেকনোলজিতে দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী একটি দেশীয় সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও একটি স্বার্থান্বেষী মহল প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যা দেশের বিরুদ্ধেই অপপ্রচারের সামীল। এদিকে বিটিআরসির পরিচালক (মিডিয়া উইং) জাকির হোসেন খান প্রিয়.কমকে বলেছেন, কমিশনে নির্ধারিত সময়ে ওয়াইম্যাক্স নিয়ে মিটিং হবে। তারপর চূড়ান্ত হবে ওয়াইম্যাক্সে কে থাকবে আর কে যাবে।

জানা গেছে, সারা দেশে দ্রুত গতির ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দিতে বাংলালায়ন ও কিউবিকে ওয়াইম্যাক্স (দ্রুতগতির তারবিহীন ইন্টারনেট সেবা) লাইসেন্স দেওয়া হলেও তারা শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। অধিকাংশ জেলা শহরেও এমনকি খোদ রাজধানীতেও ঠিকমতো সেবা দিতে পারছে না অপারেটর দুটি।

আগামী মাসে তাদের ৫ বছর পূর্ণ হচ্ছে। গাইডলাইন অনুযায়ী কথা ছিল দুটি অপারেটর এ সময়ের মধ্যে দেশের ৬৪টি জেলা এমনকি উপজেলা ও প্রত্যন্ত গ্রামে তাদের ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেবে।

শর্ত অনুযায়ী প্রত্যেক অপারেটরকে ৫ বছরে কমপক্ষে ৫ মিলিয়ন করে গ্রাহককে সংযোগ দেয়ার কথা ছিল। দুটি অপারেটর মিলে গত ৫ বছরে গ্রাহক তৈরি করেছে মাত্র ৭ লাখ।

এছাড়া ৬৪ জেলায় নয় বর্তমানে রাজধানীর অধিকাংশ থানাতেও বাংলালায়ন ও কিউবির সংযোগ দিতে সক্ষম হয়নি।

যারা সংযোগ নিয়েছেন তাদের অধিকাংশ গ্রাহক দিনে-রাতে গড়ে ৬-৭ ঘণ্টার বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন না। বেশিরভাগ সময় সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকছে। একই সঙ্গে গ্রাহক সেবার মান উন্নয়ন, উন্নত সার্ভিস ও কম দামে ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়ার যে অঙ্গীকার করেছিল সেটাও পূরণ করতে পারেনি অপারেটর দুটি।

ফিনল্যান্ড ভিত্তিক বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নোকিয়ার মোবাইল ফোন ব্যবসা কিনে নিচ্ছে কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। আর এ জন্য তারা ব্যয় করছে ৭২০ কোটি মার্কিন ডলার। একসময়ের অপ্রতিদ্বন্দী মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নোকিয়া স্মার্ট ফোন বাজারে আসার পর অ্যাপল এবং স্যামসাং-এর মতো মোবাইল ফোন নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। ২০১৪ সালের প্রথম তিনমাসের মধ্যেই মাইক্রোসফটের কাছে নোকিয়ার মোবাইল ফোন ব্যবসা বিক্রির চুক্তি সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Monday, February 25, 2013

আয়ের উপায় যখন অ্যাডসেন্স

ইন্টারনেটে টাকা আয়ের জন্য অনেক উপায় আছে, তার মধ্যে অউটসোর্সিং ছাড়া অন্য সব ক্লিক জাতীয় কাজের মধ্যে গুগল এ্যাডসেন্স সবচেয়ে ভাল । আজ আমরা দেখব কিভাবে গুগল এ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করা যায়।

গুগল এ্যাডসেন্স কি?
ইন্টারনেটে হাজার হাজার ওয়েবসাইট আছে  কিন্তু যে সকল ওয়েবসাইটের ভিসিটর নেই  সে সকল ওয়েবসাইটের কোনো মুল্য নেই করণ কোনো সাইটের মূল লক্ষ্য হলো ভিসিটর কে কোনো বিষয় সম্পর্কে তথ্য দেওয়া,  তাই ভিসিটর না থাকলে  সব তথ্যের  কোনো মূল্য নেই। তাই  ওয়েবসাইটে ভিসিটর আনতে হলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও করতে  হয় কিন্তু এসইও  একটি দীর্ঘকালীন প্রক্রিয়া প্রায় ৩ থেকে ৬ মাস সময় লাগে | তাই এসইও করা ছাড়া অথবা এসইও করা ওয়েবসাইট   তাৎক্ষনিক  ভিসিটর পাওয়ার  জন্য  গুগল  বিজ্ঞাপনের ব্যবস্থা করে | অর্থাৎ কোনো ওয়েবসাইটের লিঙ্ক অন্য ওয়েবসাইটে দিয়ে দেয়  | যেমন নিচের ছবিতে তাকালে বুঝা যায়।

যখন প্রথম ওয়েবসাইটের কোনো ভিসিটর দ্বিতীয় ওয়েবসাইটির লিঙ্ক দেখতে পায় তখন ওই লিঙ্কে ক্লিক করে তার কাঙ্খিত  তথ্যের জন্য দ্বিতীয় ওয়েবসাইটে  গমন করে এভাবে দ্বিতীয় ওয়েবসাইট গুগল এ্যাডসেন্স ব্যবহার এর মধামে ভিসিটর পায় |
অপর দিকে এভাবে কোনো ওয়েবসাইটে ভিসিটর পাবার জন্য  ওয়েবসাইটির মালিক কে গুগল কে টাকা দিতে হয় | অন্য দিক এ গুগল যাদের ওয়েবসাইটে এ এই বিজ্ঞাপন বসায় তাদের কে টাকা দেয়| উভয় পক্ষকে লাভ দিয়ে গুগল নিজে কিছু কমিশন রাখে | এই প্রক্রিয়া টি হলো গুগল এ্যাডসেন্স।
গুগল এ্যাডসেন্স কিভাবে করবেন?
এ্যাডসেন্স থেকে আয় করার জন্য আপনাক গুগল এ্যাডসেন্স একাউন্ট করতে হবে | এই একাউন্ট  করার জন্য নিদৃষ্ট কিছু তথ্য দিয়ে এ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হয় | গুগলে ১০ দিন  অথবা এর কম সময়ের মধ্যে আপনার ইমেলএ একটি  ইমেল পাঠাবে যে আপনার একাউন্ট অনুমোদিত হয়েছে | প্রথমিক ভাবে একাউন্ট অনুমোদিত হলে গুগল নিচের ছবি র মত একটি ইমেল পাঠাবে |
এই ইমেল পাবার পর আপনি আপনার এ্যাডসেন্স একাউন্ট এ লগিন করলে গুগল আপনাকে যে জাভাস্ক্রিপ্ট কোড দিবে সেটা আপনার ওয়েবসাইটের নিদৃষ্ট স্থানে বসিয়ে দিন| কিছুক্ষণ এর  মধ্যেই ঐ স্থানে গুগলের এ্যাডগুলো দেখা হবে | সাবধান নিজের ওয়েবসাইটের এ্যাডে কখনো ক্লিক করবেন না | নিজের ওয়েবসাইটের এ্যাডে ক্লিক করলে গুগল ওই একাউন্টটি বন্ধ করে দেয়| এমনকি অন্য কোনো কম্পিউটার থেকেও ক্লিক করবেন না কারণ গুগল Natural and Spam ক্লিক এর মধ্যে পার্থ্যক বুঝতে পারে|
এ্যাডসেন্স  থেকে আয় আর জন্য আপনার প্রথম যা লাগবে তা হলো আপনার নিজের একটি ওয়েবসাইট অথবা  ব্লগ | আমার কাছে অনেকে  আসে যে, আমার তো ব্লগ আছে  কিন্তু এ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করে এ্যাডসেন্স পাই নাই | তাই আমি নতুনদের কথা বিবেচনা করে এ্যাডসেন্স পাওয়ার উপায়গুলো ধাপে ধাপে আলোচনা করছি| আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটি হতে হবে একটা নিদৃষ্ট বিষয়-র উপর যেমন: আমি আমার নতুন  একটা ওয়েবসাইটের জন্য  কাজ করছি যার মূল Keyword হলো Food recipes এবং এই ওয়েবসাইটের সকল আর্টিকেল ফুড রেসিপি সংক্রান্ত | সুতরাং  এ্যাডসেন্স  পাবার জন্য আপনাকে একটি নিদৃষ্ট বিষয়র উপর ওয়েবসাইট  থাকতে হবে |
যে   বিষয়টির উপর ওয়েবসাইট  তৈরি করবেন যেমন Food recipe সংক্রান্ত ওয়েবসাইট হলে নাম দিতে পারেন www.foodrecipes.com অথবা www.foodrecipes24 .com | সাধারনত ফ্রী ব্লগিং এর মাধ্যমে এ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন  করলে গুগল এগুলোকে কম মূল্যায়ন করে | তাই সহজে এ্যাডসেন্স  পাবার জন্য টপ লেভেল ডোমেইন (.com .org  ... ) নির্বাচন করুন |
আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন মোটামুটি প্রফেসনাল হওয়া উচিত এ ক্ষেত্রে আমার সাজেশন  হলো  ফ্রী ব্লগিং টেম্পলেট  ব্যবহার করা| গুগল কোনো ওয়েবসাইট এ্যাডসেন্স দেওয়ার আগে এই বিষয় গুলো কে খেয়াল করে |
আপনার ওয়েবসাইটির অবজেক্ট সম্পর্কিত লোগো থাকা উচিত | কারণ এটা ইন্টারনেট এ আপনার কোম্পানি বা ওয়েবসাইট সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা প্রকাশ করে এবং এর  মাধ্যমে ওয়েবসাইটির যে প্রফেসনাল তা প্রকাশ পায় | তাই আমার সাজেশন হলো এ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করার আগে সুন্দর একটি লোগো ব্যবহার করুন|

আপনার সাইটকে indexing  করা অর্থাৎ গুগল  এর ডেটাবেইজ লিপিবদ্ধ করা , এ্যাডসেন্স  এর জন্য আবেদন করার আগে আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলে Indexing করা উচিত | আর দ্রুত Indixing করার জন্য আপনি গুগল ওয়েবমাস্টার টুল সাইট ভেরিফাই করে নিন এসময় আপনার ওয়েবসাইটের এক্সএমএল সাইটম্যাপটি যোগ করে দিন| এই প্রক্রিয়ায় ২৪ ঘন্টার ভেতর আপনার ওয়েবসাইট গুগল  Indixing হয়ে যাবে | এসইওর জন্যও সাইটম্যাপ একটি গুরত্বপূর্ণ ব্যাপার ইউটিউবে কিভাবে সাইটম্যাপ তৈরী করতে হয় এবং ওয়েবমাস্টার টুল দিয়ে ভেরিফাই করতে হয় তা সম্পর্কে অনেক ভালো ভালো ভিডিও আছে| 
গুগল আসলে ভিসিটর খোজে যদি আপনার সাইটে ভালো ভিসিটর থাকে ,তাহলে আপনার এ্যাডসেন্স পাওয়া কোনো কঠিন কাজ  না | তাই চেষ্টা  করুন প্রতিদিন কিছু ইউনিক ভিসিটর রাখার, এ ক্ষেত্রে প্রতিদিন যদি কিছু স্যোসাল বুকমার্কিং করেন তাহলে ভালো ভিসিটর পাবেন |
আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্ট হতে হবে ইউনিক, ৪০০ শব্দের ৫  থেকে ১০ টি অথবা যত বেশি পারা যায় কন্টেন্ট রাখুন | আর একটি কথা আর্টিকল কেমন হবে বা কোন বিষয় আর্টিকল এ থাকতে পারবে না তা জানার জন্য এ্যাডসেন্সের Terms And Condition ভালো ভাবে পরে নিন |
এসইওতে বলা হয়ে থাকে " কনটেন্ট   ইজ  কিং " তাই আপনার আর্টিকেলগুলু ১০০% ইউনিক হলে এসইওর জন্য ভালো আর মনে রাখবেন ডুব্লিকেট  আর্টিকলে ব্যবহার  করলে গুগল ওয়েবসাইট  ব্যান  করে দিবে। আর্টিকল কেমন হবে বা কোন বিষয় আর্টিকল এ থাকতে পারবে না তা জানার জন্যও গুগলের Terms And Condition গুলো ভালো ভাবে পরে নিন |
আপনার প্রতিটি পেজের জন্য On page SEO  ঠিক  করে নিন | আপনার প্রত্যেক  পেজের র জন্য পেজের সাথে সামঞ্জস পূর্ণ টাইটেল  দিন | আকর্ষণীয় মেটা ডেসক্রিপশন  ব্যবহার  করুন |
উপরোক্ত বিষয় গুলো মেন করে খুব সহজেই আপনি একটি  এ্যাডসেন্স একাউন্টের মালিক হতে পারেন। এ্যাডসেন্স থেকে আয়  করার জন্য আপনার ওয়েবসাইটকে ভালো ভাবে এসইও  করতে হবে অর্তাত আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশী  ভিসিটর আসবে তত বেশী ক্লিক পরার সম্ভাবনা থাকবে তত বেশী  আয় হবে।


লেখক - ইয়াসিনূল হায়দার রূপক 

আয়ের উপায় যখন অ্যাডসেন্স

ইন্টারনেটে টাকা আয়ের জন্য অনেক উপায় আছে, তার মধ্যে অউটসোর্সিং ছাড়া অন্য সব ক্লিক জাতীয় কাজের মধ্যে গুগল এ্যাডসেন্স সবচেয়ে ভাল । আজ আমরা দেখব কিভাবে গুগল এ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করা যায়।

গুগল এ্যাডসেন্স কি?
ইন্টারনেটে হাজার হাজার ওয়েবসাইট আছে  কিন্তু যে সকল ওয়েবসাইটের ভিসিটর নেই  সে সকল ওয়েবসাইটের কোনো মুল্য নেই করণ কোনো সাইটের মূল লক্ষ্য হলো ভিসিটর কে কোনো বিষয় সম্পর্কে তথ্য দেওয়া,  তাই ভিসিটর না থাকলে  সব তথ্যের  কোনো মূল্য নেই। তাই  ওয়েবসাইটে ভিসিটর আনতে হলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও করতে  হয় কিন্তু এসইও  একটি দীর্ঘকালীন প্রক্রিয়া প্রায় ৩ থেকে ৬ মাস সময় লাগে | তাই এসইও করা ছাড়া অথবা এসইও করা ওয়েবসাইট   তাৎক্ষনিক  ভিসিটর পাওয়ার  জন্য  গুগল  বিজ্ঞাপনের ব্যবস্থা করে | অর্থাৎ কোনো ওয়েবসাইটের লিঙ্ক অন্য ওয়েবসাইটে দিয়ে দেয়  | যেমন নিচের ছবিতে তাকালে বুঝা যায়।

যখন প্রথম ওয়েবসাইটের কোনো ভিসিটর দ্বিতীয় ওয়েবসাইটির লিঙ্ক দেখতে পায় তখন ওই লিঙ্কে ক্লিক করে তার কাঙ্খিত  তথ্যের জন্য দ্বিতীয় ওয়েবসাইটে  গমন করে এভাবে দ্বিতীয় ওয়েবসাইট গুগল এ্যাডসেন্স ব্যবহার এর মধামে ভিসিটর পায় |
অপর দিকে এভাবে কোনো ওয়েবসাইটে ভিসিটর পাবার জন্য  ওয়েবসাইটির মালিক কে গুগল কে টাকা দিতে হয় | অন্য দিক এ গুগল যাদের ওয়েবসাইটে এ এই বিজ্ঞাপন বসায় তাদের কে টাকা দেয়| উভয় পক্ষকে লাভ দিয়ে গুগল নিজে কিছু কমিশন রাখে | এই প্রক্রিয়া টি হলো গুগল এ্যাডসেন্স।
গুগল এ্যাডসেন্স কিভাবে করবেন?
এ্যাডসেন্স থেকে আয় করার জন্য আপনাক গুগল এ্যাডসেন্স একাউন্ট করতে হবে | এই একাউন্ট  করার জন্য নিদৃষ্ট কিছু তথ্য দিয়ে এ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হয় | গুগলে ১০ দিন  অথবা এর কম সময়ের মধ্যে আপনার ইমেলএ একটি  ইমেল পাঠাবে যে আপনার একাউন্ট অনুমোদিত হয়েছে | প্রথমিক ভাবে একাউন্ট অনুমোদিত হলে গুগল নিচের ছবি র মত একটি ইমেল পাঠাবে |
এই ইমেল পাবার পর আপনি আপনার এ্যাডসেন্স একাউন্ট এ লগিন করলে গুগল আপনাকে যে জাভাস্ক্রিপ্ট কোড দিবে সেটা আপনার ওয়েবসাইটের নিদৃষ্ট স্থানে বসিয়ে দিন| কিছুক্ষণ এর  মধ্যেই ঐ স্থানে গুগলের এ্যাডগুলো দেখা হবে | সাবধান নিজের ওয়েবসাইটের এ্যাডে কখনো ক্লিক করবেন না | নিজের ওয়েবসাইটের এ্যাডে ক্লিক করলে গুগল ওই একাউন্টটি বন্ধ করে দেয়| এমনকি অন্য কোনো কম্পিউটার থেকেও ক্লিক করবেন না কারণ গুগল Natural and Spam ক্লিক এর মধ্যে পার্থ্যক বুঝতে পারে|
এ্যাডসেন্স  থেকে আয় আর জন্য আপনার প্রথম যা লাগবে তা হলো আপনার নিজের একটি ওয়েবসাইট অথবা  ব্লগ | আমার কাছে অনেকে  আসে যে, আমার তো ব্লগ আছে  কিন্তু এ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করে এ্যাডসেন্স পাই নাই | তাই আমি নতুনদের কথা বিবেচনা করে এ্যাডসেন্স পাওয়ার উপায়গুলো ধাপে ধাপে আলোচনা করছি| আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটি হতে হবে একটা নিদৃষ্ট বিষয়-র উপর যেমন: আমি আমার নতুন  একটা ওয়েবসাইটের জন্য  কাজ করছি যার মূল Keyword হলো Food recipes এবং এই ওয়েবসাইটের সকল আর্টিকেল ফুড রেসিপি সংক্রান্ত | সুতরাং  এ্যাডসেন্স  পাবার জন্য আপনাকে একটি নিদৃষ্ট বিষয়র উপর ওয়েবসাইট  থাকতে হবে |
যে   বিষয়টির উপর ওয়েবসাইট  তৈরি করবেন যেমন Food recipe সংক্রান্ত ওয়েবসাইট হলে নাম দিতে পারেন www.foodrecipes.com অথবা www.foodrecipes24 .com | সাধারনত ফ্রী ব্লগিং এর মাধ্যমে এ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন  করলে গুগল এগুলোকে কম মূল্যায়ন করে | তাই সহজে এ্যাডসেন্স  পাবার জন্য টপ লেভেল ডোমেইন (.com .org  ... ) নির্বাচন করুন |
আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন মোটামুটি প্রফেসনাল হওয়া উচিত এ ক্ষেত্রে আমার সাজেশন  হলো  ফ্রী ব্লগিং টেম্পলেট  ব্যবহার করা| গুগল কোনো ওয়েবসাইট এ্যাডসেন্স দেওয়ার আগে এই বিষয় গুলো কে খেয়াল করে |
আপনার ওয়েবসাইটির অবজেক্ট সম্পর্কিত লোগো থাকা উচিত | কারণ এটা ইন্টারনেট এ আপনার কোম্পানি বা ওয়েবসাইট সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা প্রকাশ করে এবং এর  মাধ্যমে ওয়েবসাইটির যে প্রফেসনাল তা প্রকাশ পায় | তাই আমার সাজেশন হলো এ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করার আগে সুন্দর একটি লোগো ব্যবহার করুন|

আপনার সাইটকে indexing  করা অর্থাৎ গুগল  এর ডেটাবেইজ লিপিবদ্ধ করা , এ্যাডসেন্স  এর জন্য আবেদন করার আগে আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলে Indexing করা উচিত | আর দ্রুত Indixing করার জন্য আপনি গুগল ওয়েবমাস্টার টুল সাইট ভেরিফাই করে নিন এসময় আপনার ওয়েবসাইটের এক্সএমএল সাইটম্যাপটি যোগ করে দিন| এই প্রক্রিয়ায় ২৪ ঘন্টার ভেতর আপনার ওয়েবসাইট গুগল  Indixing হয়ে যাবে | এসইওর জন্যও সাইটম্যাপ একটি গুরত্বপূর্ণ ব্যাপার ইউটিউবে কিভাবে সাইটম্যাপ তৈরী করতে হয় এবং ওয়েবমাস্টার টুল দিয়ে ভেরিফাই করতে হয় তা সম্পর্কে অনেক ভালো ভালো ভিডিও আছে| 
গুগল আসলে ভিসিটর খোজে যদি আপনার সাইটে ভালো ভিসিটর থাকে ,তাহলে আপনার এ্যাডসেন্স পাওয়া কোনো কঠিন কাজ  না | তাই চেষ্টা  করুন প্রতিদিন কিছু ইউনিক ভিসিটর রাখার, এ ক্ষেত্রে প্রতিদিন যদি কিছু স্যোসাল বুকমার্কিং করেন তাহলে ভালো ভিসিটর পাবেন |
আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্ট হতে হবে ইউনিক, ৪০০ শব্দের ৫  থেকে ১০ টি অথবা যত বেশি পারা যায় কন্টেন্ট রাখুন | আর একটি কথা আর্টিকল কেমন হবে বা কোন বিষয় আর্টিকল এ থাকতে পারবে না তা জানার জন্য এ্যাডসেন্সের Terms And Condition ভালো ভাবে পরে নিন |
এসইওতে বলা হয়ে থাকে " কনটেন্ট   ইজ  কিং " তাই আপনার আর্টিকেলগুলু ১০০% ইউনিক হলে এসইওর জন্য ভালো আর মনে রাখবেন ডুব্লিকেট  আর্টিকলে ব্যবহার  করলে গুগল ওয়েবসাইট  ব্যান  করে দিবে। আর্টিকল কেমন হবে বা কোন বিষয় আর্টিকল এ থাকতে পারবে না তা জানার জন্যও গুগলের Terms And Condition গুলো ভালো ভাবে পরে নিন |
আপনার প্রতিটি পেজের জন্য On page SEO  ঠিক  করে নিন | আপনার প্রত্যেক  পেজের র জন্য পেজের সাথে সামঞ্জস পূর্ণ টাইটেল  দিন | আকর্ষণীয় মেটা ডেসক্রিপশন  ব্যবহার  করুন |
উপরোক্ত বিষয় গুলো মেন করে খুব সহজেই আপনি একটি  এ্যাডসেন্স একাউন্টের মালিক হতে পারেন। এ্যাডসেন্স থেকে আয়  করার জন্য আপনার ওয়েবসাইটকে ভালো ভাবে এসইও  করতে হবে অর্তাত আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশী  ভিসিটর আসবে তত বেশী ক্লিক পরার সম্ভাবনা থাকবে তত বেশী  আয় হবে।


লেখক - ইয়াসিনূল হায়দার রূপক